এইচ,এস,সি'র জন্য আই,সি,টি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
অধ্যায়ঃ ষষ্ঠ
( ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম )
( ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম )
ICT-HSC |
০১. ডটোবজে কী ?
উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ফাইল নিয়ে ডেটাবেজ গঠিত হয় ।
০২. DBMS এর পূর্ণ নাম কী ?
উত্তরঃ DBMS এর পূর্ণ নাম Database Management System।
০৩. DBMS কী ?
উত্তরঃ DBMS হলো সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রিত একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে ডেটাবেজ পরিচালনা, তথ্যের স্থান সংকুলান, নিরাপত্তা, ব্যাপইপ, তথ্য সংগ্রহের অনুমতি ইত্যাদি নির্ধারন করা হয় ।
০৪. ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রোগ্রাম এর নাম লেখ ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রোগ্রাম হলো- Microsoft Access, MySQL, SQlite, Microsoft SQL Server, Oracle, Sybas, dBASE, FoxProo, IBM DB2 ইত্যাদি ।
০৫. DML এর পূর্ণ নাম লেখ ?
উত্তরঃ DML এর পূর্ণ নাম Data Manipulation Language।
০৬. DML কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ সকল তথ্য পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রনের জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা ম্যানিপুলেশন ল্যাংগুয়েজ বলে ।
০৭. DML এর কাজ লেখ ।
উত্তরঃ ডিএমএল এর সাহায্যে ডেটাবেজ থেকে কোন ডেটা রিট্রিভ অথবা ডেটাবেজ নতুন কোন ডেটা অন্তর্ভুক্ত করা, ডেটা মুচে ফেলা অথবা মডিফাই ইত্যাদি করা সম্ভব ।
০৮. ডেটা মেনিপুলেশন ল্যাঙ্গুয়েজ কমান্ডগুলোর নাম লেখ ?
উত্তরঃ ডেটামেনিপুলেশন ল্যাগুয়েজ কমান্ডগুলোর নাম হল-INSERT, DELETE, UPDATE, OPEN, CLOSE, FIND, MODIFY, INDEX, STORE।
০৯. ডেটা টাইপ কী?
উত্তরঃ ডেটাবেজ তৈরি বা পরিবর্তনের সময় ডেটাবেজের ফিল্ডের টাইপ বা ফিল্ডে সংরক্ষিত ডেটার প্রকৃতি নির্ধারন করতে যা লগে তাকে ডেটা টাইপ বলে।
১০. ডেটা কুয়েরি ল্যাগুয়েজ কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ ব্যাবস্থাপনা বিদ্যমান প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট ডেটা আনয়ন অনুসন্ধান ও সম্পাদনার জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কুয়েরি ল্যাংগুয়েজ বলে ।
১১. ডেটা কুয়েরি ল্যাগুয়েজ ব্যবহার করা হয় কেন ?
উত্তরঃ বিদ্যমান ডেটাবেজ থেকে কোন ডেটা বা তথ্যটি আনয়ন করতে হবে এবং কী ধরনের সম্পাদনের কাজ করতে হবে, তার জন্য কুয়েরি ভাষা ব্যবহার করা হয় ।
১২. SQL এর পূর্ণ নাম লেখ ।
উত্তরঃ SQL এর পূর্ণ নাম Structured Query Language ।
১৩. SQL এর অংশ কয়টি ?
উত্তরঃ SQL এর অংশ তিনটি ।
১৪. SQL এর অংশ কী কী ?
উত্তরঃ SQL এর মূল অংশ তিনটি । যথা- Select, Drom & Where।
১৫. QUEL কী ?
উত্তরঃ কতগুলো স্টেটমেন্টের সমস্টিকে QUEL বলে ।
১৬. QUEL স্টেটমেন্ট কী ?
উত্তরঃ QUEL এ যে সকল স্টেটসন্ট ব্যবহার করা হয় তা হলো Create, Range, Index, Modify ইত্যাদি ।
১৭. QBE কী ?
উত্তরঃ যে পদ্বতিতে একটি Example এর মাধ্যে ব্যবহারকারী কী করতে চায় তা বর্ননা করা হয় এবং এই Example অনুসারে অন্যান্য কুয়েরি করা হয় তাকে QBE বলে ।
১৮. QBE কীসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে ?
উত্তরঃ QBE ডোমেইন রিলেশনাল ক্যালকুলাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে ।
১৯. রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ উপাত্তসমীহকে বিভিন্ন সারিতে সংগঠিত করা হয় অর্থাৎ ফাইল গুলোকে শুধুমাত্র রেকর্ডেও তালিকা সারি ও কলাম বিশিষ্ট টেবিলে বিবেচনা করা হয় । এ ধরনের ডেটাবেজকে রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলে ।
২০. Microsoft Access কী ?
উত্তরঃ Microsoft: কর্পোরেশনের একটি শক্তিশালি রিলেশনাল ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হলো Microsoft Access।
২১. Text: ফিল্ড কী ?
উত্তরঃ Text: ডেটা টাইপ বিশিস্ট ফিল্ডে অক্ষর সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় ।
২২. কুয়েরি কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজে এক বা একাদিক টেবিলে সংরক্ষিত বিপুল পরিমান ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় যেকোন সংখ্যক ডেটাকে দ্রুত বা খুব সহজে খুঁজে বের করা , প্রদর্শন করা বা ছাপানোর কার্যকরি পদ্বতিকে কুয়েরি বলে।
২৩. Select Query কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজে এক বা একাদিক ডেটা টেবিল থেকে ফিল্ডসমূহ বেছে নিয়ে যে কুযেরি তৈরি করা হয় তাকে Select Query বলে ।
২৪. Action Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ টেবিলের ডেটা পরিবর্তন বা সরানোর জন্য একটি মাত্র আপারেশন পরিচালনার জন্য যে কুয়েরি তৈরি করা হয় তাকে Action Query বলে ।
২৫. Action Query কয় ধরনের ?
উত্তরঃ Action Query চার ধরনের ।
২৬. Make Table Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ কুয়েরি করা ডেটাকে অন্য কোন টেবিলে সংরক্ষন করার জন্য যে কুয়েরি ব্যবহার করা হয় তাকে Make Table Query বলে ।
২৭. Append Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ টেবিলে এক বা একাধিক রেকর্ড সংযোজনের জন্য যে কুয়েরি ব্যবহার করা হয় তাকে Append Query বলে ।
২৮. SQL Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজের এক বা একাধিক টেবিলের মধ্যে কোন নির্দিস্ট ডেটা খুজে বের করা, প্রদর্শন করা, প্রিন্ট করা, শর্ত সাপেক্ষে যে কোন কাজ করার জন্য SQL এর DDL এবং DML ইত্যাদি ভাষা ব্যবহার করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে SQL Query বলে ।
২৯. সটিং কী ?
উত্তরঃ সটিং হলো সাজানো ।
৩০. ডেটাবেজ ইনডেক্সিং কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ টেবিলের ডেটাকে উর্ধ্বক্রম বা নি¤œক্রম অনুসারে সাজানোকে ডেটার ইনডেক্সিং বলে ।
৩১. ডেটাবেজ রিলেশন বলতে কী বুঝ ?
উত্তরঃ একটি ডেটা টেবিলের ডেটার সাথে অন্য এক বা একাধিক ডেটা টেবিলের ডেটার সম্পর্ককে ডেটাবেজের রিলেশন বলে ।
৩২. ডেটাবেজ রিলেশন কয় ধরনের হতে পারে ?
উত্তরঃ তিন ধরনের হতে পারে ।
৩৩. One to One রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি দুটি টেবিলের মধ্যে এমনভাবে রিলেশন স্থাপন করা হয় যে ,কোন ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to One রিলেশন বলে ।
৩৪. One to Many রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি কোন ডেটাবেজের মধ্যে একাধিক ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অপর ফাইল এর একাধিক রেকর্ডেও সাথে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to Many রিলেশন বলে ।
৩৫. Many to Many রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি কোন ডেটাবেজের মধ্যে একাধিক ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অপর ফাইল এর একাদিক রেকর্ডের মধ্যে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে Many to Many রিলেশন বলে ।
৩৬.ক্রিপ্টোগ্রাপি কী ?
উত্তরঃ ডেটাকে এনক্রিপ্টশন ও ডিক্রিপ্টশন করার বিষয়কে ক্রিপ্টোগ্রাপি বলে ।
৩৭. ডেটা এনক্রিপ্টশন কী ?
উত্তরঃ অনুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহার থেকে ডেটাকে নিরাপদ রাখাই ডেটা এনক্রিপ্টশন ।
৩৮.ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি সাধারন ঘটনাকে তথ্য বা ডাটা বলে । ডাটা শব্দের বহুবচন হলো ডাটাম । একটি ডেটাবেজ হলো কোন কম্পিউটার সিস্টেমে সঞ্চিত উপাত্ত বা রেকর্ডসমূহের একটি কাঠামোবদ্ব সংগ্রহ ।
৩৯. ইনডেক্সিং কী ?
উত্তরঃ সুবিন্যস্তভাবে সঠিক নিয়মে তথ্য সমূহের সূচি তৈরিকে ইনডেক্সিং বলে । সঠিক তথ্য কে দ্রুত খুঁজে বের করতে ইনডেক্সিং ব্যবহার করা হয় ।
৪০. ডেটাবেজ রিলেশন কী ?
উত্তরঃ অনেক গুলো তালিকা বা টেবেল নিয়ে একটি ডেটাবেজ তৈরি হয় । এই টেবিল গুলো কোন না কোন সম্পর্কের বন্ধনে আবদ্ব । তালিকা বা টেবিলগুলোর মধ্যে বিরাজমান এ সম্পর্ককে ডেটাবেজ রিলেশন বলে।
৪১. কর্পোরেট ডেটাবেজ কী ?
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা বিশেষ ধরনের প্রতিষ্ঠান যে বিশেষ পদ্বতিতে তথ্য সংগ্রহ , পর্যালোচনা , বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে তাকে কর্পোরেট ডেটাবেজ বলে ।
৪২. ডেটা সিকিউরিটি কী ?
উত্তরঃ সামাজিকভাবে এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে ইনফরমেশন সিস্টেমের গুরুত্ব যতই বৃদ্বি পাচ্ছে ডেটা ততোই বহুমুখী ঝুকির সম্মুখীন হচ্ছে এবং ডেটার গোপনয়িতা রক্ষা করা অত্যান্ত জরুরী। অনাকাঙ্খিত ব্যক্তির হাত থেকে ডেটাকে মুক্ত রাখার পদ্বতিকে বলা হয় ডেটা সিকিউরিটি ।